সর্বশেষ সংবাদ
ঢাকা, মে ২, ২০২৪, ১৯ বৈশাখ ১৪৩১
ICT NEWS (আইসিটি নিউজ) | Online Newspaper of Bangladesh |
বৃহস্পতিবার ● ২৯ নভেম্বর ২০১২
প্রথম পাতা » আইসিটি আপডেট » বিশ্বব্যাপী ইন্টারনেট নির্ভর ব্যবসা বাড়ছে
প্রথম পাতা » আইসিটি আপডেট » বিশ্বব্যাপী ইন্টারনেট নির্ভর ব্যবসা বাড়ছে
৬৪১ বার পঠিত
বৃহস্পতিবার ● ২৯ নভেম্বর ২০১২
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

বিশ্বব্যাপী ইন্টারনেট নির্ভর ব্যবসা বাড়ছে

ইন্টারনেট, ব্যবসা, প্রযুক্তি
এ মুহূর্তে তৃতীয় বিশ্বের দেশ হিসেবে বাংলাদেশের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি খাতে উন্নয়নের প্রবৃদ্ধিতে বিশ্বব্যাপী পরিচিতি। ভিশন ২০২১ রূপকল্পের মাধ্যমে তথ্যপ্রযুক্তি কেন্দ্রিক স্বনির্ভর বাংলাদেশ বির্নিমাণে আছে সরকারী উদ্যোগ।
বাংলাদেশে মোবাইল ফোন প্রচলনের এক দশকের মধ্যেই ১০ কোটি গ্রাহকের হাতে এ ফোন পৌঁছে যায়। বিটিআরসির সূত্র মতে, এ গ্রাহক সংখ্যা দেশের মোট জনসংখ্যার প্রায় দুই তৃতীয়াংশেরও বেশি। এখন দেশের প্রত্যন্ত গ্রামগঞ্জে মোবাইল ফোন ও ইন্টারনেট কানেক্টিভিটির আওতায় এসেছে। এ ছাড়াও দ্রুতগতিতে বাড়ছে দেশের ইন্টারনেট ব্যাবহার। ফলে বিশ্বব্যাপী ইন্টারনেটের ব্যবহার এবং নির্ভরতা দুটিই বাড়ছে।
ইন্টারন্যাশনাল টেলিকম ইউনিয়নের সূত্র মতে, ২০১০ সালে বিশ্বে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা ছিল ১৯০ কোটি। ২০২০ সালের মধ্যে এ সংখ্যা ৫০০ কোটি ছাড়িয়ে যাবে। সঙ্গে বাড়বে মোবাইলের গ্রাহক সংখ্যাও। ২০১০ সালে বিশ্বে মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীর সংখ্যা ছিল ৫০০ কোটি। ২০২০ সালে বেড়ে তা ১ হাজার কোটি ছাড়িয়ে যাবে।
এদিকে বাংলাদেশে ইন্টারনেটভিত্তিক ব্যবসা এবং সেবার পরিধি বাড়ছে দ্রুতগতিতে। দেশের মোট জনসংখ্যার তুলনায় যদিও এ সংখ্যা এখনও অনেক কম। কিন্তু এ সংখ্যা বাড়ছে সব রকমের গাণিতিক হিসাবকে ছাড়িয়ে। এ জন্য ইন্টারনেটভিত্তিক নতুন ব্যবসায়িক এবং সেবার ধারণাও যুক্ত হচ্ছে প্রতিদিনই।
বিশ্বব্যাপী নির্ভরযোগ্য প্রযুক্তি বিশ্লেষক সংস্থা ব্যবসা গবেষণা প্রতিষ্ঠান গার্টনারের সূত্র মতে, ২০১৪ সালের মধ্যে মোবাইল ফোননির্ভর এ্যাপলিকেশন তৈরির বাজারের আর্থিক মূল্য হবে ৩ হাজার কোটি মার্কিন ডলারের বেশি। এ সময়ের মধ্যে এ্যাপলিকেশন ডাউনলোড হবে প্রায় ২ হাজার ১০০ কোটি।
বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্ম এখন অনলাইন আউটসোর্সিংনির্ভর ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ারে আগ্রহী। আন্তর্জাতিক পরিম-লে ফ্রিল্যান্সিং আউটসোর্সিংয়ে বাংলাদেশের অবস্থান ক্রমেই শক্তিশালী হচ্ছে। গার্টনারের সূত্র মতে, ২০১০ সালের তুলনায় ২০১১ সালের আউটসোর্সিং খাতের বাজার অনেকটা বড় হয়েছে। আইটি আউটসোর্সিং এবং বিজনেস প্রসেস আউটসোর্সিংয়ের বাজার গত এক দশকে যেভাবে বাড়ছে, এ হিসাবে আগামী ৫ বছরের মধ্যে বাজারের পরিসর দ্বিগুণ হবে।
এ মুহূর্তে প্রযুক্তির বিশ্বে বিভিন্ন ধরনের নিত্যপ্রয়োজনীয় মোবাইল এ্যাপস জনপ্রিয় হচ্ছে। বিশ্বপ্রযুক্তির বাজারে এ খাত এখন সবচেয়ে বেশি অগ্রসরমান। এর পেছনে সবচেয়ে বড় কারণ হচ্ছে দৈনন্দিন জীবনে মোবাইল ফোন এবং স্মার্টফোনের ব্যবহার।
এ সময়ের স্মার্টফোন ভোক্তারা শুধু ইন্টারনেট ব্যবহারেই সীমাবদ্ধ থাকতে চান না। এ জন্যই এসব স্মার্টফোনের জন্য ব্যবহারকারীর চাহিদার ভিত্তিতে এ্যাপলিকেশন তৈরি করা এখন সময়ের দাবি। ভবিষ্যতে বিশ্বের সব খ্যাতনামা স্মার্টফোন নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এ্যাপসের দিকে ঝুঁকছেন।
এতে এ্যাপসের বাজার চাহিদা এবং গ্রহণযোগ্যতা প্রতিনিয়তই বাড়ছে। ক্রমেই নিত্যনতুন চাহিদা বা ক্ষেত্র তৈরি হচ্ছে। এসব স্মার্টফোন ব্যবহারকারীর উপযোগী করার জন্য যেকোন ধরনের এ্যাপলিকেশন তৈরি করাকে বলা হয় মোবাইল এ্যাপলিকেশন ডেভেলপমেন্ট। আইফোন, এ্যানড্রইড, ব্ল্যাকবেরি এবং উইন্ডোজ সর্বাধিক ব্যবহৃত মোবাইল প্ল্যাটফর্ম।
স্মার্টফোনের ব্যবহার বাড়ার সঙ্গে সমতালে বাড়ছে এ্যাপলিকেশনের ব্যবহার। গত বছর এশিয়া এবং প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে মোবাইল এ্যাপলিকেশন ডাউনলোডের পরিমাণ ছিল ১৬০ কোটি। কিন্তু এ বছরের শেষভাগে এসে এ সংখ্যা বেড়ে হবে তিন গুণেরও বেশি। বাজার বিশ্লেষক ওভাম সূত্র এ তথ্য দিয়েছে।  - এসজেকে



পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)
ইনোভেশন হাব থেকে বের হবে ইউনিকর্ন স্টার্টআপ
বিকাশ পেমেন্টের মাধ্যমে গোল্ড কিনে সঞ্চয় করা যাচ্ছে ‘গোল্ড কিনেন’ অ্যাপে
বিসিএস এর নবনির্বাচিত কমিটির দায়িত্ব গ্রহণ
কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি, নতুন আয়ের উৎস তৈরি এবং দক্ষতা বাড়াতে ভূমিকা রাখছে মোবাইল সংযোগ
কাউন্টার পয়েন্ট রিসার্চের মতে বাংলাদেশের শীর্ষ স্মার্টফোন ব্র্যান্ড রিয়েলমি
এশিয়া-প্যাসিফিকে শ্রেষ্ঠ উদ্ভাবনী কোম্পানির তালিকায় ষষ্ঠ স্থানে ইনফিনিক্স
এসসিবি-চ্যানেল আই অ্যাগ্রো অ্যাওয়ার্ডে সেরার স্বীকৃতি পেল আইফার্মার
গ্রামীণফোনের স্টার্টআপ ইনোভেশন প্ল্যাটফর্ম জিপি এক্সিলারেটর শুরু
বাংলাদেশ ইনফরমেটিক্স অলিম্পিয়াড-২০২৪ এর ফাইনাল রাউন্ড অনুষ্ঠিত
বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের বইপড়া কর্মসূচিতে আরও ৩৯,৬৮০ বই হস্তান্তর করলো বিকাশ