সর্বশেষ সংবাদ
ঢাকা, এপ্রিল ১৮, ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১
ICT NEWS (আইসিটি নিউজ) | Online Newspaper of Bangladesh |
রবিবার ● ২৩ জুন ২০১৩
প্রথম পাতা » আলোচিত সংবাদ » ।। গোল্ডেন লাইফের এমডি এম. মাহফুজুল বারী কর্তৃক বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশিত বক্তব্যের তীব্র প্রতিবাদ এবং মন্তব্য প্রকাশ।। গোল্ডেন লাইফ জালিয়াতি পর্ব-৫
প্রথম পাতা » আলোচিত সংবাদ » ।। গোল্ডেন লাইফের এমডি এম. মাহফুজুল বারী কর্তৃক বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশিত বক্তব্যের তীব্র প্রতিবাদ এবং মন্তব্য প্রকাশ।। গোল্ডেন লাইফ জালিয়াতি পর্ব-৫
৮৭৬ বার পঠিত
রবিবার ● ২৩ জুন ২০১৩
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

।। গোল্ডেন লাইফের এমডি এম. মাহফুজুল বারী কর্তৃক বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশিত বক্তব্যের তীব্র প্রতিবাদ এবং মন্তব্য প্রকাশ।। গোল্ডেন লাইফ জালিয়াতি পর্ব-৫

 মাহফুজুল বারী,

গত ১০ জুন’ ২০১৩ দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “গোল্ডেন ইন্স্যুরেন্সের এক হাজার প্রশাসনিক কর্মচারি ৩ মাস ধরে বেতন পাচ্ছেনা” শিরনামে online এ যে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছিল তার শেষ অংশে এমডি এম. মাহফুজুল বারী বক্তব্যে বলেছেন “ তবে এসব অভিযোগ অস্বীকার করে গোল্ডেন ইন্স্যুরেন্সের এমডি এম.মাহফুজুল বারী চৌধুরী দৈনিক সংগ্রামকে জানান, বেতন বকেয়ার বিষয়টি সঠিক নয়। এছাড়া সার্টিফিকেট জালিয়াতিসহ বিভিন্ন অভিযোগে কয়েকজন চাকুরীচ্যুত হয়ে ষড়যন্ত্র করছেন। অনেকে বদলী করা কর্মস্থলে যোগদান না করে পেশীশক্তি প্রয়োগ করে আগের স্থানে থাকতে চাইছেন। অভিযুক্ত অনেকে মাঠ থেকে লাখ লাখ তুলে আত্মসাৎ করছেন বলে তিনি অভিযোগ করেন।”

উক্ত সংবাদ পড়ে পাঠকের মন্তব্যে একজন যে Comment করেছেন তা আমাদের হস্থগত হয়েছে। সাড়ে ৮ লাখ গ্রাহকের স্বার্থে হুবহু সে মন্তব্য প্রকাশ করা হলো—

দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় পাঠকের মন্তব্য

মাননীয় সম্পাদক,

১। সংবাদের শেষ অংশে এম, মাহফুজুল বারী চৌধুরী (তার মত প্রতারককে যেন আল্লাহ স্যার না ডাকান) বলেছেন বেতন বকেয়ার বিষয়টি সঠিক নয়। আমরা চ্যালেঞ্চ করছি বারীকে, সারা দেশের শত শত এ্যাডমিন স্ট্যাফদের নাম্বার আমরা দিব অথবা স্ট্যাফরা দৈনিক সংগ্রামের কার্যালয়ে গিয়ে প্রমান দিয়ে আসবে।

২। সে বলেছে সার্টিফিকেট জালিয়াতিসহ বিভিন্ন অভিযোগে কয়েকজন চাকুরীচ্যূত হয়ে ষড়যন্ত্র করছে- “ধিক্কার জানাই শিক্ষিত নামে চির অশিক্ষিত এই মাহফুজুল বারীকে। তাকাফুল-০২ প্রকল্প ইনচার্জ মনিরুল হক ভূইয়াকে বরখাস্ত করেছে ইন্টারমিডিয়েট সার্টিফিকেট জাল বলে। অথচ মনিরুল হক সাহেব, কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া থেকে মাষ্টারস করেছে। মাহফুজুল বারীর বিরুদ্ধে মামলা করেছে সে যার নং সিআর ৪৩৬/১৩, কোর্ট মাহফুজুল বারীকে সো-কজ করেছে, যার জবাব সে দিতে পারেনি। মনিরুল হক কোর্টে এসএসসি, এইচএসসি, ডিগ্রী এবং মাষ্টারস ৪টি মূল সার্টিফিকেট দাখিল করেছিল।এছাড়া ডিএমডি কে. এম. রফিকুল আলমের এইচএসসি এবং ডিগ্রী সার্টিফিকেট সে জাল তৈরী করে ভূয়াভাবে তাকে বরখাস্ত করেছে। তিনিও বারীর বিরুদ্ধেও মামলা করেছেন, যার নং সিআর ৩৪৫/১৩। গৃহ কল্যান-০১ প্রকল্প ইনচার্জ শেখ মনিরুল ইসলাম কে মাহফুজুল বারী ডিগ্রীর সার্টিফিকেট ভূয়া বলে কুমিল্লা বোর্ড থেকে ভেরিফাই করিয়েছেন। হায়রে কূলঙ্গার অশিক্ষিত! ডিগ্রীর সার্টিফিকেট কি কুমিল্লা বোর্ড দেয়???? শেখ মনির মামলা করেছে যার নং সিআর ৪৪৯/১৩। ৩টি মামলায় কোর্ট মাহফুজুল বারীকে সো-কজ করেছে, যার জবাব সে দিতে পারেনি। এছাড়া এডিশনাল এমডি .কে. এম. শরীফুল ইসলাম ঢাকা বিশ্ব বিদ্যালয় থেকে মাষ্টারস করা। তাকে বরখাস্তে বলেছে- With reference to the above subject, this is to inform you that your service is no longer required by the company and hence you are hereby terminated from the service of the company as at the close of business on May 16,201 3.বলে। কি দোষ তার? জিডিপিএস প্রকল্প প্রধান মোঃ জসিম উদ্দিন এবং তাকাফুল প্রকল্প প্রধান মোঃ কামাল হোসেন কোম্পানীর জন্মের ১ম দিন থেকে ১৩ বছর চাকুরী করে। তারা জনে শুধু মুনশিগঞ্জ থেকে শত কোটি টাকার মধ্যে ৭০ কোটি টাকা কালেকশন দিয়েছে, টি করে স্বর্ণ পদক পেয়েছে, তারা প্রকল্পে দায়িত্ব নিয়ে দ্বিগুন ব্যবসা করেছে; তাদেরকেও এই দিনের কুলঙ্গার মাহফুজুল বারী প্রকল্প থেকে অব্যহতি দিয়েছে। প্রকল্প ইনচার্জ মোঃ কবির হোসেন এবং বাহা উদ্দিন বাহার কোটি কোটি টাকা কালেকশন দিয়েছে, স্বর্ন পদক পেয়েছে, প্রকল্পের সু-নাম ব্যবসা বাড়িয়েছে কিন্ত্ত তাদেরকেও বরখাস্ত করেছে। এভাবে মিথ্যাভাবে রুহুল আমিন এবং শাহাদাত হোসেনকে বরখাস্ত করেছে। ১৭ জন পিয়ন/ড্রাইভার বরখাস্ত করেছে। কি দোষ করেছে এই দিন মজুররা?? কিদোষ কারপুলের ইনচার্জের??

৩। যারা বরখাস্ত হয়েছে বা বদলী করেছে তাদেরকে যেদিন বদলী করেছে তার পরদিন ১৩ বছরের হিসেব বুঝিয়ে দিতে বলেছে। আমাদেরকে গ্রাহক ছাড়েনা, গ্রাহকরা আমাদের তাড়া করে প্রতিদিন প্রধান কার্যালয়ে নিয়ে আসে। আমরা মার খাই। আমাদের মায়ের কোম্পানীকে আমরা ছেড়ে যাব, আর দিনের বৈরাগী ভাতেরে বলবে অন্ন; তা কি হয়?? আপনার পালানোর জায়গা থাকবেনা মাহফুজুল বারী!!!! এই পত্রিকার মাধ্যমে আমরা মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর হস্থক্ষেপ চাই।

৪। শেষে বলেছেঅভিযুক্ত অনেকে মাঠ থেকে লাখ লাখ টাকা তুলে আত্মসাৎ করছেনমাহফুজুল বারীকে আপনার মাধ্যমে ওপেন চ্যালেঞ্জ দিলাম- টাকা আত্মসাতের প্রমান যদি সে দিতে পারে আমরা বরখাস্তকৃতরা আর কোন দিন প্রতিকার চাইবোনা এবং যত টাকা আত্মসাৎ হয়েছে তার ১০ গুন টাকা আমরা গুনে গুনে জরিমানা দিব। সম্পাদক মহোদয় আপনি চ্যালেঞ্জ গ্রহন করেন। সর্বশেষ মাহফুজুল বারী তার ভাই এবং ভাগিনাকে গোল্ডেন লাইফে এএমডি এবং এডিশনাল এমডি এবং মতিনকে পিডি সহ আত্মীয়দের গুরুত্বপূর্ণ পদে বসানোর জন্য অন্যায়ভাবে ৪০ কোটি টাকা পরিশোধ না করে গ্রাহক কর্তৃক আমাদের মার খাওয়াচ্ছে এবং মিথ্যাভাবে বরখাস্ত করছে। আমাদের দুঃখ এই অন্যায় অবিচার গুলো আমাদের পৃত্বিবর মাননীয় পরিচালকগন বুঝেন না। তারা নিজেদের স্বার্থে চোর মাহফুজুল বারীকে প্রশ্রয় দিয়ে আজ ধ্বংশ করতে বসেছে আমাদের প্রানপ্রিয় মায়ের কোম্পানী গোল্ডেন লাইফকে। হে পিতার সমতুল্য মালিক, ভিক্ষুক, দিনমজুর, রিক্সা চালক, বিধবা, এতিমদের টাকার কসম-আপনারা মিলে যান; ভালো হন। আপনাদের সন্তান আমরা, আল্লাহর কসম সাড়ে লাখ গ্রাহকরা রোজ কেয়ামত পর্যন্ত দাবী ছাড়বেনা। মাননীয় সম্পাদক, এই অন্যায়ের বিরুদ্ধে আপনি শক্তহাতে কলম ধরুন-আমরা যত তথ্য-উপাত্ত দরকার সব, - দিব। আমরা ১৩ বছরের অনেক কিছু জানি। অন্যায়ের বিরুদ্ধে আমাদের চ্যালেঞ্জ। আল্লাহ সহায় হোক।

দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় এম. মাহফুজুল বারীর বক্তব্য
গত ২১ জুন’ ২০১৩ দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় “সংকটে গোল্ডেন লাইফ ইন্স্যুরেন্স আতংকে ৮ লাখের বেশী গ্রাহক”  শিরনামে যে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছিল তার প্রথম অংশে এম. মাহফুজুল বারী বক্তব্যে বলেছে “ এ বিষয়ে গোল্ডেন ইন্স্যুরেন্সের এমডি এম. মাহফুজুল বারী চৌধুরী যুগান্তরকে বলেন, এ কোম্পানীতে ১২ বছর ধরে অরাজকতা চলে আসছিল। কর্মচারীদের একটি অংশ নামে বেনামে বেতন নিয়েছে। নানা ধরনের অনিয়ম করেছে। গ্রাহক হয়রানী করেছে। আমি দায়িত্ব নেয়ার পর এসব অনিয়ম দূর করার চেষ্ঠা করছি। ৩০ জনের মত কর্মকর্তা-কর্মচারীকে চাকুরিচ্যুত করেছি। এ প্রতিষ্ঠান স্বাভাবিক হতে চলতি বছর লেগে যেতে পারে। তিনি আরও বলেন ওইসব কর্মচারীর কারনে আমি ঠিকমত অফিস করতে পারিনি। ওদের ভয়ে বাসায় বসেও আমাকে অফিস করতে হয়েছে। বাধ্য হয়ে আলাদা অফিস নিয়েছি।”

এমডি এম. মাহফুজুল বারীর মন্তব্যে বরখাস্ত হওয়া কয়েকজনের প্রতিবাদ

এমডি এম. মাহফুজুল বারীর উক্ত মন্তব্যের প্রতিবাদে dailyictnews কে বরখাস্ত হওয়া কয়েকজন যে ভাষায় কথা বলেছেন তা হুবহু প্রকাশ করা হলো—-

“কোম্পানীতে ১২ বছরে অরাজকতা চলছে কিনা তা সরকার এবং আইডিআরএ দেখবে কিন্ত্ত মাহফুজুল বারী কর্মচারীদের একটি অংশ নামে বেনামে বেতন নিয়েছে মর্মে যা বলেছেন তা একটি বেইমানের মন্তব্য। বেইমান নামাজ পড়ে আর যে কথা বলে তা ৯০% মিথ্যা বলে। একটি কোম্পানীতে নামে বেনামে বেতন কিভাবে নেয় তা আমরা জানিনা। মাহফুজুল বারী যদি একটা প্রমান দিতে পারে তাহলে আপনি সম্পাদককে স্বাক্ষী রেখে বলছি- চিরদিন ওর গোলামী খাটবো। নানা ধরনের অনিয়ম করছে মর্মে সে যা বলেছে-আমরাও বলি আমাদের কোম্পানীতে নানা ধরনের অনিয়ম হয়েছে। মালিকরা কোটি কোটি টাকা খেয়েছে, উজ্জ্বল কুমাররা কোটি কোটি টাকা দিয়ে বাড়ি করেছে, সামছুরা আইটি ফাকি দিয়ে কোটি টাকার ফ্ল্যাট ও জায়গা কিনেছে, এইচআর মোস্তাফিজ পারলে বন্ধুর কোম্পানীর মত গোল্ডেন লাইফকে লিখে নিয়ে যেত। এই সকল অনিয়মের বিরুদ্ধে কথা বলতে গিয়ে, মালিকদের চুরি ধরাতে গিয়ে উদুড় পিন্ডি ভূদুড় গাড়ে চাপিয়েছে। মাহফুজুল বারী মালিকদের ঔ গ্রুপের সাথে আতত করেই এখানে চাকুরী নিয়েছে। তাদের বাঁচাতে রফিক এবং তার দল সব জানে বলে আমাদের ভাগ্যে ১৩ বছরের ফল বরখাস্থ ঝুটেছে। তার ভাগিনা আমজাদকে নিয়োগ না দিয়ে কোম্পানীর কোন কাজ না করিয়ে প্রতি মাসে ২ লাখ করে বেতন দেয় তা কি ন্যায়? অনিয়ম নয়? আমাদের দুঃখ চোর মাহফুজুল বারীর সাথে সম্মানিত মালিকরা মিলেছে। আর এই মালিকরাই একদিন বুঝবে সে ৯০% মিথ্যে বলে এবং দুরন্ধর লোক বটে। গ্রাহক হয়রানি করছে মর্মে বারী যা বলেছে তা সঠিক নয়। বরং ১০ মাস ১৪ দিনে বারী তার চেম্বারের নূন্যতম ১০০ গ্রাহকের সাথে কুকুরের মত আচরন করে বের কেরে দিয়েছে। সম্পাদক সাহেব, আমরা চ্যালেঞ্জ করে বলছি- মাহফুজুল বারী যে সকল গ্রাহকের সাথে এরকম অমানবিক, অশিক্ষিতের ন্যায় আচরন করেছে তার প্রত্যেকটি গ্রাহক স্বাক্ষী দিতে আপনার দপ্তরে বা যে কোন জায়গায় আনতে পারবো। ৩০ জনের মত কর্মকর্তা-কর্মচারীকে চাকুরিচ্যুত করেছি মর্মে অবলিলায় বললেন মাহফুজুল বারী। সম্পাদক, আপনি তদন্ত করে দেখুন, ৩০ জন নয় ৫৫ জন। আর এই ৫৫ জনই বীমা জগতের তথা বাংলাদেশে ব্যবসায়ী জগতের এক উজ্জল, সৎ ও আদর্শিক মানুষ মোঃ মুসা মিয়া সিআইপি ও সুলতান আহমেদের গোত্রের বলে বরখাস্থ করেছে। আমরা অনেকেই মামলা করেছি এবং আরও করবো। আমরা নিশ্চিত মাননীয় আদালত এবং সয়ং আল্লাহ মাহফুজুল বারীর বিচার করবে। আমরা এবং দেশের বীমা শিল্পের ৩ কোটি মানুষ দেখবো। সামছু, আজিজ চৌধুরী এবং জাকির হোসেন সরকারের ৮ম শ্রেণির উপরে সার্টিফিকেট নাই; তাও জাল। অথচ তাদের মাহফুজুল বারী কোলে নিয়ে মুসা গ্রুপের উচ্চ শিক্ষিত কর্মকর্তাদের চাকুরিচ্যুত করেছে। বিচার হবে মাহফুজুল বারী, আপনার সাথে আমাদের দেখা হবে সত্যের বিজয়ের মধ্য দিয়ে। মাননীয় চেয়ারম্যান আইডিআরএ এর নিকট আমাদের আবেদন, আপনার দোহাই দিয়ে চলা মাহফুজুল বারী মাষ্টারসধারীদের বরখাস্থ করে আর ৮ম শ্রেণি পাশদের নিয়ে নিজেকে শিক্ষিত দাবী করে। আর কতদিন আপনি চোখ বন্ধ করে থাকবেন?  প্রতিষ্ঠান স্বাভাবিক হতে চলতি বছর লেগে যেতে পারে মর্মে যা বলেছেন- আমরা বলবো ১০ মাসে যে ব্যক্তি ১০ লাখ টাকার নতুন ব্যবসা করতে পারেনি সে কলংকিত ব্যক্তি বাকী ৫ মাসে ব্যবসা করে গ্রাহকের ডিসেম্বর পর্যন্ত চলতি দাবী ৮০ কোটি টাকা পরিশোধ করবেন????? আমাদের সম্মানিত মালিকরা যদি জ্ঞান বিবর্জিত না হন তবে আপনি এফডিআর ভেঙ্গে ভেঙ্গে খাবেন আর তারা দেখবেন। আপনি আশায় থাকুন। আমাদের ভয়ে আপনি অফিসে আসেননা? নাকি গ্রাহকের টাকা পরিশোধ করতে না পেরে অফিসে আসেন না। ব্যাংক বীমা ও অর্থিক প্রতিষ্ঠানের মাননীয় সচিবের নিকট আমাদের আবেদন, মাহফুজুল বারীর আত্মীয় বলে আইডিআরারে চেয়ারম্যান বারীর অপরাধ দেখেননা; আপনার কাছে আমরা আবেদন করেছি। তদন্ত করুন, ব্যবস্থা নিন। মাহফুজুল বারী একক স্বাক্ষরে কোম্পানীর কত কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছে তার হিসেব নিন। নতুবা গ্রাহকের হাজার কোটি টাকা লাপাত্তা হবে আর তার দায়-ভার আপনার উপরও বর্তাবে। প্রমান স্বরূপ একটি নমুনা চেক দেয়া হলো-

একক স্বাক্ষরে ইস্যুকৃত চেক 

আইডিআরএর চেয়ারম্যান মাহফুজুল বারীর প্রস্তাবিত ৫ লাখ টাকা বেতন কোম্পানীর কথা বিবেচনায় এনে ৩ লাখ টাকা বেতনে অুনমোদন করেন আর সে বারী আজ কোটি টাকা অগ্রিম দিয়ে ৬ লাখ টাকা মাসিক ভাড়ায় ইউটিসি ভবনে অফিস নিয়েছে। টাকা কার। টাকা গ্রাহকের, স্বাক্ষর করে মাহফুজুল বারী একা আর পকেট ভরে তার লিডাররা। কতদিন চালাবেন ব্যবসা না করে। জনগনের দায় কে শোধ করবে বারী সাহেব???????? সংবাদের শেষ অংশে ‘জাল সার্টিফিকেট দিয়ে অনেকে বেতন নিয়েছে দীর্ঘদিন মর্মে বারী সাহেব যা বলেছেন তা কোর্ট অবমাননাকর। আমরা কোর্ট অবমাননার মামলাও করবো। যাদেরকে জাল সার্টিফিকেট বলে বরখাস্থ করেছে; তারা প্রত্যেকে মামলা করেছে যার নং সিআর ৩৪৫/১৩. ৪৩৬/১৩, ৪৪৯/১৩ এবং ৪০১/১৩ এদের ২ জনের সার্টিফিকেট অলরেডি কোর্ট বোর্ড থেকে ভেরীফাই করিয়েছে। আর বাকী ২ জনের ভেরীফাই প্রক্রিয়াধীন আর আপনি আজও বলেন সার্টিফিকেট জাল? আমরা কোর্টের রায় নিয়ে আসবো আপনি অপেক্ষা করুন। আমরা আমাদের সম্মানিত বোর্ডের মাধ্যমে আপনার সার্টিফিকেট চেক করাবো।”

এই সাহসী টিমটি আমাদের কাছে ২১ জুন দৈনিক ইত্তেফাক এর সতর্কিকরন বিজ্ঞপ্তি এবং পাক্ষিক অর্থবিজ ২০ জুন ২০১৩ প্রকাশিত মাহফুজুল বারী চৌধুরীর বক্তব্যের প্রতিবাদ করেছেন। আমরা আর একটি পর্বে তা প্রকাশ করার আশা করছি। এবিষয়ে আমাদের আগ্রহ আছে; আমরা সরাসরি বা মেইলে আরও তথ্য চাই।



আর্কাইভ

পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)
ওরাকল ক্লাউড ওয়ার্ল্ড ট্যুর সিঙ্গাপুর- প্রোগ্রামে স্মার্ট বাংলাদেশের রূপরেখা তুলে ধরেন প্রতিমন্ত্রী পলক
বাংলালিংক, বার্জার ও এশিয়াটিক এর আয়োজনে বিশ্বের দীর্ঘতম আলপনা
সোনার দোকানের কর্মী দেবাশিষের দল জিতল নগদের জমি
বিওয়াইডি’র ৭০ লাখ নিউ এনার্জি ভেহিকল উৎপাদন
রবির ডেটা স্পিড এবং ভয়েস কোয়ালিটি বৃদ্ধি
স্মার্টফোনের সাথে বিনামূল্যে ইন্টারনেট দিচ্ছে বাংলালিংক
রাইডার পার্টনারদের জন্য ফুডপ্যান্ডার ইফতার
ঈদযাত্রায় ঘরমুখো মানুষের পাশে বাংলালিংক
রিয়েলমি সি৬৭ স্মার্টফোন কিনে ১ লাখ টাকা জিতলেন গ্রাহক
রমজান মাসে টিকটক কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের ব্যাতিক্রমি আয়োজন