সর্বশেষ সংবাদ
ঢাকা, অক্টোবর ১১, ২০২৪, ২৬ আশ্বিন ১৪৩১
ICT NEWS (আইসিটি নিউজ) | Online Newspaper of Bangladesh |
রবিবার ● ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪
প্রথম পাতা » আইসিটি সংবাদ » পাঠাও ফিনটেক ট্রান্সফরমেশনে ১২ মিলিয়ন ডলারের ফান্ড রেইজ
প্রথম পাতা » আইসিটি সংবাদ » পাঠাও ফিনটেক ট্রান্সফরমেশনে ১২ মিলিয়ন ডলারের ফান্ড রেইজ
১৪২ বার পঠিত
রবিবার ● ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

পাঠাও ফিনটেক ট্রান্সফরমেশনে ১২ মিলিয়ন ডলারের ফান্ড রেইজ

---কনজিউমার টেকনোলজি কোম্পানি পাঠাও, ফিনটেকে সম্প্রসারণের লক্ষ্যে ১২ মিলিয়ন ডলারের প্রি-সিরিজ বি রাউন্ড রেইজ করেছে। এই বিনিয়োগের ফলে এ পর্যন্ত পাঠাও-এর মোট ফান্ড রেইজ ৫০ মিলিয়ন ডলারের বেশি, যা বাংলাদেশের প্রি-সিরিজ বি স্টার্টআপগুলোর মধ্যে সর্বাধিক।

এই রাউন্ডের নেতৃত্ব দিয়েছে মধ্যপ্রাচ্য-ভিত্তিক ভেঞ্চারসুক; যারা মধ্যপ্রাচ্য, আফ্রিকা ও দক্ষিণ এশিয়ায় ‘প্লাটফর্ম বিনিয়োগ’ করে এসেছে। এছাড়া অ্যাঙ্কারলেস বাংলাদেশ, ওসাইরিস গ্রুপ, সাউথ এশিয়া টেক, ওপেনস্পেস ভেঞ্চারসসহ আরও বিনিয়োগকারীরা এই রাউন্ডে যোগ হয়েছে। গত দুই বছরে লাভজনক ও আর্থিকভাবে সমৃদ্ধ প্রতিষ্ঠানে পরিণত হওয়ার পর, পাঠাও এখন গ্রাহকদের ফিনটেক পরিষেবা সংযুক্তির মাধ্যমে আরও ভালোভাবে সেবা দেওয়ার পরিকল্পনা করছে।

পাঠাও এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং সিইও ফাহিম আহমেদ বলেন, ‘পাঠাও শুধু একটি ব্র্যান্ড নয়, এটি একটি লাইফস্টাইল। এটি যেমন শহরের পরিবহন, লজিস্টিকস এবং গিগ ইকোনোমি পুরোপুরি বদলে দিয়েছে, সেভাবেই আমাদের ফিনটেক উদ্যোগ বাংলাদেশের আর্থিক দৃশ্যপটকেও নতুন করে গড়ে তুলবে।’

ইতোমধ্যে পাঠাও নিয়ে এসেছে ডিজিটাল ওয়ালেট ‘পাঠাও পে’ এবং ‘বাই নাও পে লেটার’ সেবা। পাঠাও-এর মেশিন লার্নিং পদ্ধতির কারণে ‘পে লেটার’ ইতোমধ্যেই লাভজনক হয়ে উঠেছে। নতুন তহবিল এই ফিনটেক সেবাগুলোকে আরও বড় করতে, প্রযুক্তি উন্নত করতে এবং বাজার আরও বিস্তৃত হতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।

ফাহিম আহমেদ আরও বলেন, ‘আমাদের প্রধান গ্রাহক হলো বাংলাদেশের ডিজিটাল যুগের তরুণরা। প্রচলিত ব্যাংকগুলো তাদের জন্য যথেষ্ট নয়, আর অন্যান্য ডিজিটাল ওয়ালেটগুলো মূলত আনব্যানকড গ্রাহকদের দিকে লক্ষ্য রাখছে। আমরা তরুণ পেশাজীবী এবং প্রযুক্তি-ভিত্তিক উদ্যোক্তাদের জন্য একটি বিশেষ আর্থিক ইকোসিস্টেম তৈরি করতে চাই।’

পাঠাও-এর ফিনটেক সেবাগুলো ডিজিটাল প্রযুক্তি ব্যবহার করে ৫০ লক্ষেরও বেশি তরুণ পেশাজীবী এবং ৫ লক্ষেরও বেশি প্রযুক্তি-ভিত্তিক ছোট ব্যবসার জন্য ব্যক্তিগত আর্থিক সমাধান সরবরাহ করতে ডিজাইন করা হয়েছে।

ভেঞ্চারসুকের সহ-প্রতিষ্ঠাতা ও জেনারেল পার্টনার তামের কাদুমি বলেছেন, ‘আমরা বিশ^াস করি পাঠাও অনেক বছর ধরে একাধিক সেবার ক্ষেত্রে একটি বড় ও ইতিবাচক ভূমিকা পালন করবে। পাঠাও-কে আমরা বাংলাদেশের ফিনটেক সেবার জন্য সবচেয়ে শক্তিশালী প্ল্যাটফর্ম হিসেবে দেখি।’

উল্লেখ্য, ২০১৫ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকে পাঠাও, ১ কোটিরও বেশি গ্রাহককে সেবা দিয়েছে এবং বাংলাদেশের গিগ অর্থনীতি ও ছোট ব্যবসায়ে ৫ লাখেরও বেশি কর্মসংস্থান সৃষ্টি করেছে।



আর্কাইভ

পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)
স্পিড-বেইসড লিমিটলেস ইন্টারনেট প্যাক চালু করলো গ্রামীণফোন
মাস্টারকার্ড ইউজেস ক্যাম্পেইন চালু
বিকাশ রেমিটেন্সের অর্থ এটিএম বুথ থেকে ক্যাশ আউটের সুবিধা
আইসিএসবি সম্মাননা পেল রবি
গ্রাহকদের নজর কেড়েছে ভিভো ভি৪০ ফাইভজি’র ক্যামেরা ফিচার
বাজারে ইউগ্রিন ব্র্যান্ডের পাওয়ার ব্যাংক ও রোবোটিক মোবাইল ফোন চার্জার
মাস্টারকার্ড টেক কনফারেন্স অনুষ্ঠিত
ইবিএল ও মাস্টারকার্ডের সাথে কো-ব্র্যান্ডেড কার্ড নিয়ে এলো বাংলালিংক
বাংলাদেশ রিটেইল অ্যাওয়ার্ড পেল বিকাশ
ভিভো ভি৪০ ফাইভজি: বৃষ্টিতেও নির্ভার রাখবে