রবিবার ● ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪
প্রথম পাতা » আইসিটি সংবাদ » পাঠাও ফিনটেক ট্রান্সফরমেশনে ১২ মিলিয়ন ডলারের ফান্ড রেইজ
পাঠাও ফিনটেক ট্রান্সফরমেশনে ১২ মিলিয়ন ডলারের ফান্ড রেইজ
কনজিউমার টেকনোলজি কোম্পানি পাঠাও, ফিনটেকে সম্প্রসারণের লক্ষ্যে ১২ মিলিয়ন ডলারের প্রি-সিরিজ বি রাউন্ড রেইজ করেছে। এই বিনিয়োগের ফলে এ পর্যন্ত পাঠাও-এর মোট ফান্ড রেইজ ৫০ মিলিয়ন ডলারের বেশি, যা বাংলাদেশের প্রি-সিরিজ বি স্টার্টআপগুলোর মধ্যে সর্বাধিক।
এই রাউন্ডের নেতৃত্ব দিয়েছে মধ্যপ্রাচ্য-ভিত্তিক ভেঞ্চারসুক; যারা মধ্যপ্রাচ্য, আফ্রিকা ও দক্ষিণ এশিয়ায় ‘প্লাটফর্ম বিনিয়োগ’ করে এসেছে। এছাড়া অ্যাঙ্কারলেস বাংলাদেশ, ওসাইরিস গ্রুপ, সাউথ এশিয়া টেক, ওপেনস্পেস ভেঞ্চারসসহ আরও বিনিয়োগকারীরা এই রাউন্ডে যোগ হয়েছে। গত দুই বছরে লাভজনক ও আর্থিকভাবে সমৃদ্ধ প্রতিষ্ঠানে পরিণত হওয়ার পর, পাঠাও এখন গ্রাহকদের ফিনটেক পরিষেবা সংযুক্তির মাধ্যমে আরও ভালোভাবে সেবা দেওয়ার পরিকল্পনা করছে।
পাঠাও এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং সিইও ফাহিম আহমেদ বলেন, ‘পাঠাও শুধু একটি ব্র্যান্ড নয়, এটি একটি লাইফস্টাইল। এটি যেমন শহরের পরিবহন, লজিস্টিকস এবং গিগ ইকোনোমি পুরোপুরি বদলে দিয়েছে, সেভাবেই আমাদের ফিনটেক উদ্যোগ বাংলাদেশের আর্থিক দৃশ্যপটকেও নতুন করে গড়ে তুলবে।’
ইতোমধ্যে পাঠাও নিয়ে এসেছে ডিজিটাল ওয়ালেট ‘পাঠাও পে’ এবং ‘বাই নাও পে লেটার’ সেবা। পাঠাও-এর মেশিন লার্নিং পদ্ধতির কারণে ‘পে লেটার’ ইতোমধ্যেই লাভজনক হয়ে উঠেছে। নতুন তহবিল এই ফিনটেক সেবাগুলোকে আরও বড় করতে, প্রযুক্তি উন্নত করতে এবং বাজার আরও বিস্তৃত হতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
ফাহিম আহমেদ আরও বলেন, ‘আমাদের প্রধান গ্রাহক হলো বাংলাদেশের ডিজিটাল যুগের তরুণরা। প্রচলিত ব্যাংকগুলো তাদের জন্য যথেষ্ট নয়, আর অন্যান্য ডিজিটাল ওয়ালেটগুলো মূলত আনব্যানকড গ্রাহকদের দিকে লক্ষ্য রাখছে। আমরা তরুণ পেশাজীবী এবং প্রযুক্তি-ভিত্তিক উদ্যোক্তাদের জন্য একটি বিশেষ আর্থিক ইকোসিস্টেম তৈরি করতে চাই।’
পাঠাও-এর ফিনটেক সেবাগুলো ডিজিটাল প্রযুক্তি ব্যবহার করে ৫০ লক্ষেরও বেশি তরুণ পেশাজীবী এবং ৫ লক্ষেরও বেশি প্রযুক্তি-ভিত্তিক ছোট ব্যবসার জন্য ব্যক্তিগত আর্থিক সমাধান সরবরাহ করতে ডিজাইন করা হয়েছে।
ভেঞ্চারসুকের সহ-প্রতিষ্ঠাতা ও জেনারেল পার্টনার তামের কাদুমি বলেছেন, ‘আমরা বিশ^াস করি পাঠাও অনেক বছর ধরে একাধিক সেবার ক্ষেত্রে একটি বড় ও ইতিবাচক ভূমিকা পালন করবে। পাঠাও-কে আমরা বাংলাদেশের ফিনটেক সেবার জন্য সবচেয়ে শক্তিশালী প্ল্যাটফর্ম হিসেবে দেখি।’
উল্লেখ্য, ২০১৫ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকে পাঠাও, ১ কোটিরও বেশি গ্রাহককে সেবা দিয়েছে এবং বাংলাদেশের গিগ অর্থনীতি ও ছোট ব্যবসায়ে ৫ লাখেরও বেশি কর্মসংস্থান সৃষ্টি করেছে।





এক হাজার রাইডারকে বিনামূল্যে দুর্ঘটনা বিমা সুরক্ষা দিচ্ছে ফুডপ্যান্ডা
ব্যাংক কার্ড ছাড়াই মাসিক কিস্তিতে অনার স্মার্টফোন কেনার সুযোগ
২৭তম আন্তর্জাতিক রোবট অলিম্পিয়াডে অংশ নিতে অস্ট্রেলিয়া যাচ্ছে বাংলাদেশ দল
আইটেল নিয়ে এলো ‘আইটেল হোম’
সাংবাদিক ও মানবাধিকারকর্মীদের জন্য রংপুরে ডিজিটাল নিরাপত্তা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
দারাজের ১৪ দিনের রিটার্ন পলিসি চালু
হুন্ডি, বেটিং এবং মানি লন্ডারিং প্রতিরোধে ডিস্ট্রিবিউটরদের নিয়ে বিকাশের কর্মশালা
স্টারলিঙ্ক প্রতিনিধি দলের গ্লোবাল ব্র্যান্ড পিএলসি পরিদর্শন
দেশের বাজারে স্যামসাং নেক্সট-জেন গ্যালাক্সি এ১৭ ৫জি