সর্বশেষ সংবাদ
ঢাকা, এপ্রিল ২৯, ২০২৪, ১৬ বৈশাখ ১৪৩১
ICT NEWS (আইসিটি নিউজ) | Online Newspaper of Bangladesh |
শনিবার ● ১৭ নভেম্বর ২০১২
প্রথম পাতা » আইসিটি আপডেট » ফাইভজি নেটওয়ার্ক নিয়ে গবেষণা শুরু করল ব্রিটেন
প্রথম পাতা » আইসিটি আপডেট » ফাইভজি নেটওয়ার্ক নিয়ে গবেষণা শুরু করল ব্রিটেন
৬৩৯ বার পঠিত
শনিবার ● ১৭ নভেম্বর ২০১২
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

ফাইভজি নেটওয়ার্ক নিয়ে গবেষণা শুরু করল ব্রিটেন

ফাইভজি নেটওয়ার্ক নিয়ে গবেষণা শুরু করল ব্রিটেন কিছু দিন আগে চতুর্থ প্রজন্মের প্রযুক্তি তথা ফোর-জির ব্যবহার শুরু হয়েছে ব্রিটেনে। পাশাপাশি পঞ্চম প্রজন্মের (৫জি) প্রযুক্তি উদ্ভাবনের কাজও শুরু করে দিয়েছে দেশটি। সেলফোন অপারেটর ও সরকারের উদ্যোগে ব্রিটেনের সারে বিশ্ববিদ্যালয় এ বিষয়ে বর্তমানে গবেষণা করছে। খবর ডয়েচেভেলের।
ফাইভজি নিয়ে কাজ করতে সারে বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি গবেষণাকেন্দ্র চালুর জন্য অর্থ বরাদ্দ হয়েছে। বিভিন্ন সেলফোন অপারেটর, অবকাঠামো সুবিধা দেয় এমন কোম্পানি ও সরকার মিলে এ গবেষণার জন্য দিয়েছে ৪ কোটি ৩০ লাখ ইউরো।
এ-বিষয়ক গবেষণাকেন্দ্র তৈরির কাজ শুরু হয়েছে বলে জানান সারে বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক রহিম তাফোজোলি। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘সেন্টার ফর কমিউনিকেশনস সিস্টেমস রিসার্চ’র পরিচালক এবং মোবাইল ওয়্যারলেস কমিউনিকেশনের অধ্যাপক।
২০২০ সাল নাগাদ ফাইভজি চালুর লক্ষ্যে কাজ করবে এ গবেষণাকেন্দ্র। প্রত্যেক গ্রাহককে প্রতি সেকেন্ডে ২০০ মেগাবাইট ডাউনলোড স্পিড দেয়ার লক্ষ্যে কাজ করবেন গবেষকরা। এ লক্ষ্যে বেতার তরঙ্গকে আরও ভালোভাবে কাজে লাগানো হবে।
অধ্যাপক তাফোজোলি বলেন, ফাইভ-জি নতুন কিছু নয়। তারা নতুন সেলফোন প্রযুক্তি নিয়ে কয়েক বছর ধরেই কাজ করছেন। তিনি বলেন, ফাইভ-জি সেবা দিতে ব্রিটেনজুড়ে হাজার হাজার ক্ষুদ্র সেলের নেটওয়ার্ক তৈরি করতে হবে। নেটওয়ার্কগুলো মূল নেটওয়ার্কের সঙ্গে যুক্ত থাকবে। ফাইবার অপটিক ক্যাবলের মাধ্যমে এটি যুক্ত করা হতে পারে। সারে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও বিশ্ববিদ্যালয় এলাকার আশপাশের বাসিন্দারা প্রথম ব্যবহারকারী হিসেবে ফাইভ-জি প্রযুক্তি ব্যবহার করতে পারবেন। গবেষণার পর উদ্ভাবিত প্রযুিক্তটা তাদেরই প্রথম ব্যবহার করতে দেয়া হবে।
অধ্যাপক তাফোজোলি বলেন, বর্তমানের বেশির ভাগ সেলফোন অপারেটর ১-২ গিগাহার্টজের ব্যান্ডউইথ ব্যবহার করে থাকেন। ভবিষ্যতে সেটা ৫০ গিগাহার্টজ পর্যন্ত পৌঁছতে পারে।
অধ্যাপক তাফোজোলি বলেন, ২০২০ সালে সেলফোন ব্যবহারের সংখ্যা বর্তমানের তুলনায় অনেক বেশি বাড়বে। সে সময় দ্রুতগতির ইন্টারনেট, ভিডিও কল, ক্লাউড ব্যবহারের সুবিধা চাইবেন গ্রাহকরা। এ চাহিদা মেটাতে ফাইভ-জি নেটওয়ার্কের প্রয়োজন পড়বে।
তিনি বলেন, বর্তমানে সেলফোনে ইন্টারনেটের যে গতি রয়েছে, তা এখনকার জন্য স্বাভাবিক। কিন্তু ভবিষ্যতের চাহিদার জন্য এখন থেকেই প্রস্তুত হতে হবে। অধ্যাপক তাফোজোলি বলেন, ‘ফোরজি নিয়ে আমরা গত ১০ বছর কাজ করেছি। তার সুফল এখন পাচ্ছি।’
সেলফোন প্রযুক্তি নিয়ে গবেষণায় যুক্তরাষ্ট্র, দক্ষিণ কোরিয়া, চীনের তুলনায় পিছিয়ে ব্রিটেন। এ ব্যবধান কমাতে এবার সারে বিশ্ববিদ্যালয়ে ফাইভ-জি গবেষণাকেন্দ্র খোলা হচ্ছে। এ উদ্ভাবিত প্রযুক্তি ব্রিটেনকে তার বর্তমান অর্থনৈতিক দুরবস্থা থেকে বেরিয়ে আসতেও সহায়তা করবে বলে আশা করছেন সরকারসহ বিজ্ঞানীরা। - এসবিবি



পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)
বাংলাদেশের বাজারে এআই চালিত গিগাবাইটের ইন্টেল ১৪ জেনারেশন ল্যাপটপ
কালার চেঞ্জিং গ্লাস আসছে ভিভোর নতুন স্মার্টফোন ভি৩০ লাইট
রিভ চ্যাটের নতুন ভার্শনে ইনস্ট্যান্ট মেসেজিং ও লাইভ চ্যাট এখন ওয়েবসাইটে
থাইল্যান্ডের এআইটি’র সাথে ড্যাফোডিল ইউনিভার্সিটির এমওইউ
বাংলাদেশে ইন্টেলিজেন্ট এর অফিস উদ্বোধন
এআই অলিম্পিয়াডে অংশ নিচ্ছে বাংলাদেশ
ভিসার বাংলাদেশ, নেপাল ও ভুটানের কান্ট্রি ম্যানেজার সাব্বির আহমেদ
বছরের প্রথম প্রান্তিকে গ্রামীণফোনের রাজস্ব আয় ৩৯৩২.৯ কোটি টাকা
নতুন দামে টেকনো স্পার্ক২০সি
টেন মিনিট স্কুলের কোর্স ফি-তে বিকাশ পেমেন্টে ২০০ টাকা পর্যন্ত ক্যাশব্যাক