সর্বশেষ সংবাদ
ঢাকা, মে ১৬, ২০২৪, ২ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
ICT NEWS (আইসিটি নিউজ) | Online Newspaper of Bangladesh |
রবিবার ● ১ জানুয়ারী ২০১২
প্রথম পাতা » প্রধান সংবাদ » বাঙালি বিজ্ঞানী নিয়ে বিশ্বে আলোড়ন
প্রথম পাতা » প্রধান সংবাদ » বাঙালি বিজ্ঞানী নিয়ে বিশ্বে আলোড়ন
৫৯৬ বার পঠিত
রবিবার ● ১ জানুয়ারী ২০১২
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

বাঙালি বিজ্ঞানী নিয়ে বিশ্বে আলোড়ন

বাঙালি বিজ্ঞানীর নামে রাখা কণা নিয়ে বিশ্বে আলোড়ন, boson particale

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় তথা ভারতবর্ষের গর্ব পদার্থবিজ্ঞানী সত্যেন্দ্রনাথ বোস৷ সাম্প্রতিক সময়ে ‘হিগস-বোসন’ নিয়ে সারা বিশ্বে যে আলোচনা হচ্ছে তার নামের একটি অংশ এসেছে এই বাঙালি বিজ্ঞানীর নাম থেকে৷
আলবার্ট আইনস্টাইনের সঙ্গে মিলে সত্যেন্দ্রনাথ বোস পার্টিকল ফিজিক্স বা কণা পদার্থবিজ্ঞানে অনেক অবদান রেখেছেন৷ তাদের দুজনের নামে ‘বোস-আইনস্টাইন স্ট্যাটিসটিকস’ নামে একটি পরিসংখ্যান রয়েছে৷ যেসব কণা এই পরিসংখ্যান মেনে চলে তাদেরকে বলা হয় ‘বোসন’- যেটা সত্যেন্দ্রনাথ বোসের নাম থেকে নেয়া৷ এর কারণ সম্পর্কে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. আরশাদ মোমেন বলেন, ‘‘আলোর ফোটনের যে পরিসংখ্যান, সেটা প্রথম দিয়েছিলেন সত্যেন্দ্রনাথ বোস৷ এবং তিনি যে পরিসংখ্যানের নিয়মটা দিয়েছিলেন সেটা এই গোত্রের যে কণাগুলো রয়েছে সবার জন্য প্রযোজ্য৷”

সাম্প্রতিক সময়ে ইউরোপের বিজ্ঞানীরা যে কণার অস্তিত্ব নিয়ে গবেষণা করছেন সেটার নাম হলো ‘হিগস’৷ আর এই হিগসও সত্যেন্দ্রনাথ বোসের দেয়া পরিসংখ্যান মেনে চলে বলে ধারণা করা হয়৷ ফলে তার নাম হয়ে গেছে ‘হিগস-বোসন’৷ কিন্তু কী এই ‘হিগস’? ড. মোমেন বলছেন, ‘‘হিগস হচ্ছে এমন একটা কণা যেটা অন্যান্য কণার জন্য ভর তৈরি করে৷”

তাহলে কেন এই কণাকে নিয়ে এত আলোচনা, কেনই বা এটি এত গুরুত্বপূর্ণ? ড. মোমেন বলেন, ‘‘হিগস যদি আবিষ্কৃত হয় তাহলে একসঙ্গে দুটো রাস্তা খুলে যাবে৷ এক, ভর তৈরির মেকানিজমটা জানা যাবে৷ এবং দুই, এর মাধ্যমে কসমোলজির কিছু সমস্যার সমাধান করা যাবে৷”

অনেকে বলছেন হিগসের অস্তিত্ব পাওয়া গেলে মহাবিশ্বের উৎপত্তি সম্পর্কে আরও অনেক কিছু জানা যাবে৷ কিন্তু, এর সঙ্গে একমত নন ড. মোমেন৷ অনেকে আবার এটাকে ‘গড পার্টিকল’ বা ইশ্বরের কণাও বলছেন৷ কিন্তু হিগসকে এমন নামে ডাকতে রাজি নন বিশ্বের বিজ্ঞানীরা৷ তারা বলছেন, এই নামটা গণমাধ্যমের দেয়া৷ ড. মোমেনও তেমনটাই বলছেন৷ তিনি বলেন, ‘‘নোবেলজয়ী পদার্থবিদ লিওন লেডারম্যানের একটি বই আছে যার নাম গড পার্টিকল৷ কিন্তু তিনি আসলে নামটি দিতে চেয়েছিলেন গডড্যাম পার্টিকল৷ কারণ তিনি অনেক বছর ধরে হিগসকে না পেয়ে অনেকটা বিরক্ত হয়ে এর নাম দিয়েছিলেন গডড্যাম পার্টিকল৷ কিন্তু পরে বইয়ের প্রকাশক বললেন এই নাম দিলে অনেক অ্যামেরিকান ক্ষোভ প্রকাশ করতে পারে৷ তাই ঐ প্রকাশক ড্যাম শব্দটি বাদ দিয়ে বইয়ের নাম রাখেন গড পার্টিকল৷”



আর্কাইভ

ভিভো ভি৩০ লাইটে ৮০ ওয়াটের চার্জার
কোক স্টুডিও বাংলার অফিশিয়াল এন্টারটেইনমেন্ট পার্টনার টিকটক
ডাক বিভাগকে সাড়ে ৫ কোটি টাকা রাজস্ব দিল নগদ
শাওমি থেকে পুরস্কৃত হল ডিএক্সটেল
দেশের বাজারে ডাহুয়ার নতুন ওয়্যারলেস সিসি ক্যামেরা
মাশরাফি বিন মুর্তজার সঙ্গে উপায় এজেন্টদের সাক্ষাৎ
হুয়াওয়ের ক্লাউড সেবা ব্যবহার করবে উৎকর্ষ
মাইজিপি অ্যাপে খোলা যাচ্ছে বিকাশ অ্যাকাউন্ট
গ্রাহকদের জন্য এইচআর সমাধান নিয়ে আসলো বাংলালিংক ও এস বিজনেস
বাজারে রিয়েলমি’র নতুন স্মার্টফোন সি৬৫