সর্বশেষ সংবাদ
ঢাকা, অক্টোবর ১৯, ২০২৫, ৪ কার্তিক ১৪৩২
ICT NEWS (আইসিটি নিউজ) | Online Newspaper of Bangladesh |
বৃহস্পতিবার ● ৬ জুন ২০২৪
প্রথম পাতা » আইসিটি সংবাদ » বাজেট ২০২৪-২৫: তথ্যপ্রযুক্তি খাতের স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনের যাত্রা শুরু হোক এবার
প্রথম পাতা » আইসিটি সংবাদ » বাজেট ২০২৪-২৫: তথ্যপ্রযুক্তি খাতের স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনের যাত্রা শুরু হোক এবার
৪৮৮ বার পঠিত
বৃহস্পতিবার ● ৬ জুন ২০২৪
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

বাজেট ২০২৪-২৫: তথ্যপ্রযুক্তি খাতের স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনের যাত্রা শুরু হোক এবার

রাসেল টি আহমেদ; সভাপতি, বেসিস

---বেসিস এর বাজেট প্রস্তাবনাকে মাথায় রেখে এবং স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ায় প্রত্যয়ে তথ্যপ্রযুক্তি খাতের কর অব্যাহতির মেয়াদ তিন বছর বৃদ্ধি করায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে সমগ্র তথ্যপ্রযুক্তি খাতের উদ্যোক্তাদের পক্ষ থেকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি।পাশাপাশি, স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে তথ্যপ্রযুক্তি খাত যে নিউক্লিয়াসের ভূমিকা পালন করবে সেই ব্যাপারটা উপলব্ধি করে এই খাতের কর অব্যাহতির মেয়াদ বৃদ্ধির প্রস্তাব গ্রহণ করায় এনবিআর-কেও ধন্যবাদও কৃতজ্ঞতা জানাই। তবে তিন বছর না হয়ে আমাদের দাবি অনুযায়ী ২০৩১ সাল অর্থ্যাৎ, বাংলাদেশের উচ্চ-মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হওয়া পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হলে তা তথ্যপ্রযুক্তি খাতকে দেশীয় এবং বিশ্ববাজারে সক্ষমতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করবে।

এখানে বলে রাখা প্রয়োজন, এই কর অব্যাহতি শুধুমাত্র তথ্যপ্রযুক্তি খাতের উন্নয়নে অবদান রাখবে তা নয় বরং স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে এটি শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা, কৃষি, ব্যাংকিং ব্যবস্থা, রপ্তানিমুখী উৎপাদনশিল্পসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় ভূমিকা পালন করবে। যা চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত এবং জ্ঞানভিত্তিক ক্যাশলেস অর্থনীতির বিভিন্ন খাতে প্রযুক্তিগত উন্নয়ন এবং উদ্ভাবনের একটি নতুন জোয়ার সৃষ্টি করবে বলে আমরা আশা করি। স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে এই প্রযুক্তিগত উন্নয়নগুলোর সম্মিলিত অবদান খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সুতরাং, উপরোক্ত বিষয়গুলো বিবেচনা করে খুব সহজভাবেই বলা যায় যে যদি এই খাতের কর অব্যাহতির মেয়াদ বৃদ্ধি না হতো তাহলে যেমনভাবে সকল খাতের উন্নয়ন ব্যাহত হতো ঠিক তেমনি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ‘রূপকল্প ২০৪১’ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশ বাস্তবায়নের অন্তরায় হয়ে দাঁড়াতো। একইসাথে, আমরা মনে করি যে, মাননীয় প্রধামন্ত্রীর আজকের এই উদ্যোগের ফলে আমাদের দেশের তথ্যপ্রযুক্তি খাতের স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়ে আমাদের দেশের সকল ধরণের সফটওয়্যার ও তথ্যপ্রযুক্তি সেবার চাহিদার যেনো পুরোটাই আমরাই মেটাতে পারি, বেসিসের এবং এর সদস্যের সেই অক্লান্ত যাত্রা আজ নতুন করে উজ্জ্বীবিত হলো।

এখানে আমি উল্লেখ করতে চাই, তথ্যপ্রযুক্তি খাতের কর অব্যাহতির মেয়াদ বৃদ্ধিতে  মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সাথে গণভবনে বিগত ২৫ মে ২০২৪ তারিখে ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দের প্রাক-বাজেট আলোচনায় আমি তথ্যপ্রযুক্তি খাতের প্রতিনিধি হিসেবে এই স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে তথ্যপ্রযুক্তি খাতের কর অব্যাহিতর সময় বাড়ানোর গুরুত্বের বিষয়টি তুলে ধরি। পাশাপাশি, আমরা বেসিসের পক্ষ থেকে বিষয়টি নিয়ে মাননীয় অর্থ প্রতিমন্ত্রী ওয়াসিকা আয়শা খান, ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি-এর মাননীয় চেয়ারম্যান কাজী নাবিল আহমেদসহ এই খাতসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ মানুষের সাথে বৈঠক করি।

সর্বোপরি আমি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করতে চাই মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান ফজলুর রহমান, মাননীয় ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকের প্রতি। তাদের সফটওয়্যার ও তথ্যপ্রযুক্তি পরিষেবার উপর কর অব্যাহতির মেয়াদ বৃদ্ধির জন্য ব্যক্তিগত ও ঐকান্তিক প্রচেষ্টার প্রতিফলন আজ আমরা দেখতে পাচ্ছি।

তথ্যপ্রযুক্তি খাতে আমাদের স্বয়ংসম্পূর্ণতা হোক আমাদের আগামীর উদ্দেশ্য, আর সেই লক্ষ্যকে সামনে রেখে এবারের বাজেটকে আমরা আমাদের তথ্যপ্রযুক্তি খাতের স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনের যাত্রা হিসেবে দেখতে চাই। তাই, পাবলিক প্রকিউরমেন্ট রুলস্‌কে যথাযথভাবে অনুসরণ করার মাধ্যমে বাংলাদেশ সরকারের প্রতিটি দপ্তরের তথ্যপ্রযুক্তিখাতের ক্রয়ের ক্ষেত্রে দেশীয় তথ্যপ্রযুক্তিখাতকেই প্রাধান্য দেওয়া হয় সেটি নিশ্চিত করতে হবে। যদি কিছু ক্ষেত্রে এমন হয় যে, সেক্ষেত্রে দেশীয় তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানের সক্ষমতা নেই, সেক্ষেত্রে বিদেশি প্রতিষ্ঠানকে যেনো দেশীয় তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানের সাথে যৌথ অংশীদারিত্ব প্রতিষ্ঠা করে তারপর সরকারের টেন্ডারে অংশগ্রহণ করতে পারে, সরকারকে সেটির প্রতিপালনও নিশ্চিত করতে হবে। আমাদের ভুলে গেলে চলবে না, ২০২৬ সালে বাংলাদেশ যখন উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে বিশ্বে আত্মপ্রকাশ করবে, স্বাভাবিকভাবেই অনেকগুলো প্রতিবন্ধকতা আমাদের সামনে আসবে, সেগুলোকে সুযোগে রূপান্তরের জন্য আমাদের এখনই প্রয়োজন ইন্টেলেকচুয়াল প্রোপার্টি ভ্যালুয়েশনের জাতীয় এবং আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা, যাতে করে আমাদের উদ্যোক্তাগণ বাইরের বিনিয়োগ আকর্ষণ এবং দেশীয় ব্যাংকিং ব্যবস্থা থেকে ঋণ ও বিনিয়োগ সহজেই সংগ্রহ করতে পারেন।

বর্তমানে, আইসিটি খাত জাতীয় জিডিপিতে ১.২৫% অবদান রাখছে। ২০৪১ সাল নাগাদ দেশের ডিজিটাল অর্থনীতির আকার ৫০ বিলিয়ন ডলারে আমাদের অভীষ্ট্য লক্ষ্যানুযায়ী পৌছাতে হলে আইসিটি খাতে কর অব্যাহতি-এর মতো আরও কিছু উৎসাহব্যাঞ্জক নীতি সহায়তার প্রয়োজন রয়েছে। তাই, কর অব্যাহতির আওতায় পূর্বের ন্যায়, ক্লাউড সার্ভিস, সিস্টেম ইন্টিগ্রেশন, ওভারসিজ মেডিকেল ট্রান্সক্রিপশন, সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশান সার্ভিস, ওয়েবসাইট হোস্টিং, আইটি প্রসেস আউটসোর্সিং, ও নেশনওয়াইড টেলিকমিউনিকেশন ট্রান্সমিশন নেটওয়ার্ক (এনটিটিএন) বাদ না দিয়ে অন্তর্ভুক্ত করা হোক। প্রসঙ্গত, ব্যাক্তিগত উপাত্ত সুরক্ষা আইন (খসড়া) অনুসারে ক্লাসিফাইড ডেটা লোকালাইজেশনের একটি বিষয় আছে, এক্ষেত্রে, ওয়েব হোস্টিং ও ক্লাউড সার্ভিসেসের স্থানীয় বাজার যেভাবে বৃদ্ধি পেতে যাচ্ছে তাতে করে বাংলাদেশি তথ্যপ্রযুক্তি ও পরিষেবা প্রতিষ্ঠানগুলোকে উদ্বুদ্ধ করতে এই দুটি খাতকে কর অব্যাহতির আওতায় অবশ্যই রাখা প্রয়োজন। বর্তমানে, দেশের ক্লাউড সার্ভিস এবং ওয়েব হোস্টিং এর বাজার প্রায় ২০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। এর মাত্র ১০% দেশীয় উদ্যোক্তারা ধরে রাখতে পেরেছেন, নতুন করে একে করের আওতায় আনা হলে তা বর্তমান দেশীয় উদ্যোক্তাদের এই ব্যবসা থেকে সরে আসতে বাধ্য করতে পারে এবং অন্যদিকে নতুন উদ্যোক্তাদের এই ব্যবসায় আসতে নিরুৎসাহিত করতে পারে। একইসাথে, নেশনওয়াইড টেলিকমিউনিকেশন ট্র্যান্সমিশন নেটওয়ার্ককেও কর অব্যাহতির আওতায় রাখা যেতে পারে, নাহয়, ইন্টারেনেটের দাম গ্রাহক পর্যায়ে বেড়ে যাওয়ার একটি সম্ভাবনা থাকে।

আমরা অবগত হয়েছি যে, অর্থনৈতিক অঞ্চল এবং হাই-টেক পার্কের বিনিয়োগকারীরা তাদের বর্তমান শুল্কমুক্ত সুবিধা হারিয়ে প্রায় সমস্ত ক্যাটাগরির মূলধনি যন্ত্রপাতির ওপর ১% আমদানি শুল্কের মুখোমুখি হতে পারেন। এটি পুনর্বিবেচনা করে হাই-টেক পার্কের বিনিয়োগকারীদের জন্য বর্তমান শুল্কমুক্ত সুবিধা বহাল রাখা এবং একইসাথে এখানে বিনিয়োগবৃদ্ধি করার জন্য কর্ম্পরিকল্পনা পুনঃপ্রণয়নে প্রাইভেট সেক্টরের সাথে সম্মিলিতভাবে কাজ করার আহবান জানাচ্ছি, যাতে করে আগামী কয়েক বছরে হাই-টেক পার্কগুলোতে দৃশ্যত বৈদেশিক বিনিয়োগ বৃদ্ধি পায়।

আমরা আরও জানতে পেরেছি যে, মোবাইল ফোনের দামের উপর ভিত্তি করে এর উপর শুল্ক বসানোর প্রস্তাব করা হয়েছে এবারের বাজেটে, যেটি আমরা মনে করি পুনর্বিবেচনার সুযোগ রয়েছে। যেহেতু, আমাদের যাত্রা এখন স্মার্ট বাংলাদেশের পথে, তাই মোবাইল ফোন, স্মার্ট ফোন, স্মার্ট ডিভাইস মানুষের হাতেহাতে পৌছে দেওয়া আমাদের অন্যতম লক্ষ্য হওয়া উচিত, আর তাই, এই শুল্ক বসানোর প্রস্তাব পুরোপুরিভাবে উঠিয়ে দেওয়া প্রয়োজন বলে আমরা মনে করি। নাহয়, তথ্যপ্রযুক্তির উন্নয়নের কল্যাণ একেবারে প্রান্তিক পর্যায়ে পৌছানো যাবে না।

সর্বশেষে, আমি আরও একবার বলতে চাই, তথ্যপ্রযুক্তি শিল্পই গড়বে স্মার্ট বাংলাদেশ। তাই, এই খাতকে করমুক্ত রাখার পাশাপাশি সরকারি নীতিগত সহায়তা প্রদানের মাধ্যমে ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে তথ্যপ্রযুক্তিতে স্বয়ংসম্পূর্ণ করে তোলা হোক।



আইসিটি সংবাদ এর আরও খবর

মোবাইল ফটোগ্রাফির ভবিষ্যৎ গড়ছে জাইস ও ভিভো মোবাইল ফটোগ্রাফির ভবিষ্যৎ গড়ছে জাইস ও ভিভো
বাংলাদেশের বাজারে টেকনো’র নতুন স্মার্টফোন স্পার্ক ৪০ ফাইভজি বাংলাদেশের বাজারে টেকনো’র নতুন স্মার্টফোন স্পার্ক ৪০ ফাইভজি
সাইবার নিরাপত্তায় ‘সিকিউরনেট বিডি’ উদ্যোগ শুরু করছে টিম ফিনিক্স সাইবার নিরাপত্তায় ‘সিকিউরনেট বিডি’ উদ্যোগ শুরু করছে টিম ফিনিক্স
ই-বর্জ্যের সঠিক ব্যবস্থাপনায় জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান ই-বর্জ্যের সঠিক ব্যবস্থাপনায় জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান
ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের এআইভিত্তিক ক্রেডিট স্কোরিং ঋণ বিতরণ করলো প্রিয়শপ ও কমিউনিটি ব্যাংক ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের এআইভিত্তিক ক্রেডিট স্কোরিং ঋণ বিতরণ করলো প্রিয়শপ ও কমিউনিটি ব্যাংক
বাজারে গিগাবাইটের নতুন এআই ল্যাপটপ ‘অ্যারো এক্স১৬’ ও ‘গেমিং এ১৬’ বাজারে গিগাবাইটের নতুন এআই ল্যাপটপ ‘অ্যারো এক্স১৬’ ও ‘গেমিং এ১৬’
রাইডারদের মাসিক কিস্তিতে ই-বাইক দেবে ফুডপ্যান্ডা রাইডারদের মাসিক কিস্তিতে ই-বাইক দেবে ফুডপ্যান্ডা
সাইবার নিরাপত্তা জোরদার করতে গ্রামীণফোন ও নাভানা ফার্মাসিউটিক্যালসের মধ্যে চুক্তি সাইবার নিরাপত্তা জোরদার করতে গ্রামীণফোন ও নাভানা ফার্মাসিউটিক্যালসের মধ্যে চুক্তি
এআই যুগে নতুন দিগন্ত: সেলসফোর্স আনল এজেন্টফোর্স ৩৬০ এআই যুগে নতুন দিগন্ত: সেলসফোর্স আনল এজেন্টফোর্স ৩৬০
রবির সুপার রবিবারে আইফোন ১৭ জেতার সুযোগ রবির সুপার রবিবারে আইফোন ১৭ জেতার সুযোগ

আর্কাইভ

পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)
A New Era of Mobile Imaging: Inside the ZEISS and vivo Partnership
মোবাইল ফটোগ্রাফির ভবিষ্যৎ গড়ছে জাইস ও ভিভো
বাংলাদেশের বাজারে টেকনো’র নতুন স্মার্টফোন স্পার্ক ৪০ ফাইভজি
সাইবার নিরাপত্তায় ‘সিকিউরনেট বিডি’ উদ্যোগ শুরু করছে টিম ফিনিক্স
ই-বর্জ্যের সঠিক ব্যবস্থাপনায় জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান
ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের এআইভিত্তিক ক্রেডিট স্কোরিং ঋণ বিতরণ করলো প্রিয়শপ ও কমিউনিটি ব্যাংক
বাজারে গিগাবাইটের নতুন এআই ল্যাপটপ ‘অ্যারো এক্স১৬’ ও ‘গেমিং এ১৬’
রাইডারদের মাসিক কিস্তিতে ই-বাইক দেবে ফুডপ্যান্ডা
সাইবার নিরাপত্তা জোরদার করতে গ্রামীণফোন ও নাভানা ফার্মাসিউটিক্যালসের মধ্যে চুক্তি
এআই যুগে নতুন দিগন্ত: সেলসফোর্স আনল এজেন্টফোর্স ৩৬০