সর্বশেষ সংবাদ
ঢাকা, মে ৫, ২০২৪, ২২ বৈশাখ ১৪৩১
ICT NEWS (আইসিটি নিউজ) | Online Newspaper of Bangladesh |
সোমবার ● ২১ অক্টোবর ২০১৯
প্রথম পাতা » আইসিটি শিল্প ও বানিজ্য » আইফোন ১১ সিরিজের উৎপাদন বাড়াল অ্যাপল
প্রথম পাতা » আইসিটি শিল্প ও বানিজ্য » আইফোন ১১ সিরিজের উৎপাদন বাড়াল অ্যাপল
৯৩৮ বার পঠিত
সোমবার ● ২১ অক্টোবর ২০১৯
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

আইফোন ১১ সিরিজের উৎপাদন বাড়াল অ্যাপল

---
অ্যাপলের সবশেষ ফ্ল্যাগশিপ ফোনসেট আইফোন ১১। গত সেপ্টেম্বরে আইফোন ১১, আইফোন ১১ প্রো এবং আইফোন ১১ প্রো ম্যাক্স-এ তিনটি মডেলের মাধ্যমে সিরিজটি বাজারে ছেড়েছে অ্যাপল। তিনটি মডেলই আইফোনপ্রেমীদের কাছে জনপ্রিয়তা পেয়েছে। তুমুল চাহিদার জের ধরে আইফোন ১১ সিরিজের উৎপাদন প্রায় ১০ শতাংশ বাড়িয়েছে অ্যাপল। এজন্য যন্ত্রাংশ সরবরাহকারী কোম্পানিগুলোকে প্রয়োজনীয় পণ্যের সরবরাহ বাড়ানোর জন্য বলেছে মার্কিন এ টেক জায়ান্ট। খবর নিক্কেই এশিয়ান রিভিউ ও ইন্ডিয়া টুডে।
বর্তমানে অ্যাপল তিনটি মডেল মিলিয়ে আইফোন ১১ সিরিজের ৮০ লাখ ইউনিট ফোনসেট তৈরি করেছে বলে নিক্কেই এশিয়ান রিভিউয়ের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। তবে প্রতিষ্ঠানটির প্রাক্কলনের তুলনায় এ সিরিজের চাহিদা বাড়তির দিকে রয়েছে। বিশেষত চীনে আইফোন ১১ সিরিজের চাহিদা প্রত্যাশার তুুলনায় অনেক বেশি রয়েছে। দেশটিতে আইফোন ১১ মডেলটি বেশি বিক্রি হচ্ছে। অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে আইফোন ১১ প্রো মডেলটি তুমুল জনপ্রিয়তা পেয়েছে। মূলত তিনটি রিয়ার ক্যামেরার কারণে আইফোনের এ সিরিজটি ব্যবহারকারীদের মনোযোগ কেড়েছে।

এ পরিস্থিতিতে উৎপাদন বাড়ানো না হলে আগামী দিনগুলোয় আইফোন ১১ সিরিজের হ্যান্ডসেট সরবরাহে অ্যাপল হিমশিম খেতে পারে বলে মনে করছেন টেক বিশেষজ্ঞরা। মূলত এ কারণেই আইফোন ১১ সিরিজের উৎপাদন বাড়াচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি।

২০২০ সালের সেপ্টেম্বরে আইফোনের নতুন ভার্সন বাজারে আনবে অ্যাপল। এ সময় চারটি মডেলের নতুন আইফোন বাজারে আসতে পারে। এর আগ পর্যন্ত ১১ সিরিজের আইফোনগুলোর চাহিদা বাড়তির দিকেই থাকবে বলে মনে করা হচ্ছে। আগামী বছর নাগাদ আইফোন ১১ সিরিজের ১৮ কোটি ৫০ লাখ ইউনিট হ্যান্ডসেট বিক্রি হতে পারে।

গত ২০ সেপ্টেম্বর আনুষ্ঠানিকভাবে বাজারে আসে আইফোন ১১ সিরিজের তিনটি হ্যান্ডসেট। এর আগে ১৩ সেপ্টেম্বর থেকে এ সিরিজের জন্য অগ্রিম বুকিং সুবিধা চালু করে অ্যাপল। উন্নতমানের ক্যামেরা, আধুনিক লুক এবং তুলনামূলক সস্তা দাম-এ তিনটি কারণে বাজারে আসার পর থেকেই আইফোনপ্রেমীদের কাছে সাড়া ফেলে দেয় এ সিরিজ। আইফেন ১১-এর দাম ৬৯৯ ডলার, যা অ্যাপলের আরেক ফ্ল্যাগশিপ ডিভাইস আইফোন এক্সআর-এর তুলনায় ৫০ ডলার কম।



আর্কাইভ

পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)
স্টার্টআপ উদ্যোক্তাদের জন্য আইডিয়া প্রকল্পের সার্টিফিকেট কোর্স
বিটিআরসিতে ডিজিটাল সেবার প্রদর্শনী
ফাইবার এট হোম-কে ১৫ বছরের জন্য লাইসেন্স নবায়ন করল বিটিআরসি
ইনোভেশন হাব থেকে বের হবে ইউনিকর্ন স্টার্টআপ
বিকাশ পেমেন্টের মাধ্যমে গোল্ড কিনে সঞ্চয় করা যাচ্ছে ‘গোল্ড কিনেন’ অ্যাপে
বিসিএস এর নবনির্বাচিত কমিটির দায়িত্ব গ্রহণ
কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি, নতুন আয়ের উৎস তৈরি এবং দক্ষতা বাড়াতে ভূমিকা রাখছে মোবাইল সংযোগ
কাউন্টার পয়েন্ট রিসার্চের মতে বাংলাদেশের শীর্ষ স্মার্টফোন ব্র্যান্ড রিয়েলমি
এশিয়া-প্যাসিফিকে শ্রেষ্ঠ উদ্ভাবনী কোম্পানির তালিকায় ষষ্ঠ স্থানে ইনফিনিক্স
এসসিবি-চ্যানেল আই অ্যাগ্রো অ্যাওয়ার্ডে সেরার স্বীকৃতি পেল আইফার্মার